ভুমিকম্প কেন হয়?প্রাণীরা ভূমিকম্পের আভাস পায়?Why do earthquakes occur?Do animals sense earthquakes
Published at : February 18, 2023
ভূমিকম্প হওয়ার কারণ
অন্য প্রাণীরা কি ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পায়?
ভূমিকম্প কেন হয়? ভূমিকম্পে কী করণীয়
ভূমিকম্প কেন হয়? ভূকম্পন অর্থাৎ পৃথিবী পৃষ্ঠ যখন অল্প সময়ের জন্য কেঁপে ওঠে তাকে আমরা ভূমিকম্প বলি।ভূমিকম্প পৃথিবীর অভ্যন্তরে যে জায়গায় সৃষ্টি হয় তাকে ভূমিকম্পের কেন্দ্র বলা হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৬ কিলোমিটার হতে ৭০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
** ভূমিকম্পন হওয়ার ভূমিকম্প হওয়ার জন্য অনেক কারণ আছে।আমাদের ভূপৃষ্ঠ অনেকগুলো প্লেট এর সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো একটি আরেকটি থেকে পৃথক। এগুলোকে টেকটনিক প্লেট বলা হয়। আমাদের পৃথিবীকে ১৫ টেকটনিক প্লেট এ ভাগ করা হয়েছে। যখন একটি প্লেট আরেকটি প্লেটের এর মধ্যে ঢুকে যাওয়ার চেষ্টা করে তখনই ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়।
** আবার যখন পৃথিবীর অভ্যন্তরে শিলা চ্যুতি ঘটে তখন ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়।
** অনেক সময় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাবে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়।
** পাহাড় থেকে বিশাল কোন পাথর খন্ড ভূমিতে পড়ে গেলে ভূমিকম্প হতে পারে।
** ভূপৃষ্ঠ তাপ বিকিরণ করে ঠান্ডা হয়ে সংকুচিত হলে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য ভূপৃষ্ঠ খানিকটা ভেতরে ঢুকে যায় এবং এতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
** অনেক সময় মানবসৃষ্ট কারণে ও ভূমিকম্প হতে পারে। পারমানবিক বোমা পরীক্ষণের জন্য যে বিস্ফোরণ হয় তার জন্য ভূমিকম্প হতে পারে আবার পাহাড় ধ্বংস করার জন্য বিস্ফোরণ ঘটানো হয় এতেও ভূমিকম্প হতে পারে।
ভুমিকম্পের মাত্রা কিভাবে মাপা হয়?
আজ পর্যন্ত এমন কোনো যন্ত্র আবিষ্কার হয়নি যার দ্বারা ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। তবে ভূমিকম্পের মাত্রা পরিমাপ করা যায়। ভূমিকম্প পরিমাপের পদ্ধতিকে বলা হয় সিসমোগ্রাফ আর ভূমিকম্প পরিমাপের যন্ত্রকে বলা হয় রিখটার স্কেল। রিখটার স্কেলে ০ থেকে ১০ পর্যন্ত দাগ কাটা থাকে। রিখটার স্কেলের মান এর উপর ভিত্তি করে ভূমিকম্পকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় :
মাঝারি মাত্রা : ৫ – ৫.৯৯
তীব্র মাত্রা : ৬-৬.৯৯
ভয়াবহ মাত্রা : ৭-৭.৯৯
অত্যন্ত ভয়াবহ : ৮ এর উপরে
** ভূমিকম্প হচ্ছে টের পেলে সঙ্গে সঙ্গে ফাঁকা জায়গায় অবস্থান নেন।
** আপনি যদি উঁচু ভবনে থাকেন আর ভবন থেকে বের হতে না পারেন তাহলে শক্ত কোন বীম, টেবিল বা সোফার নিচে অবস্থান নিন।
** বহুতল ভবনে অবস্থান করলে একসাথে সবাই না থেকে ভাগ ভাগ হয়ে আশ্রয় নিন।
** আপনি আপনার নিজ ঘরের গ্যাস এবং বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে দূরে অবস্থান করুন।
** উঁচু ভবন থেকে নামার জন্য লিফট ব্যবহার করবেন না কিংবা ভবন থেকে লাফিয়ে পড়বেন না।
** গাড়িতে থাকলে গাড়ি খোলা জায়গায় থামিয়ে দিন এবং গাড়িতে অবস্থান করুন।
** হতবিহ্বল না হয় ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার চেষ্টা করুন।
ভূমিকম্প কেন হয় এবং ভূমিকম্প নিয়ে আশা করি আপনি এখন অনেক কিছুই জানেন। আমাদের অসাবধানতা এবং অসচেতনতার কারণে ভূমিকম্পে হতাহতের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তাই নিজে সঠিক তথ্য জানুন এবং অপরকেও সাবধান করুন।
Hey friends, Thanks for visit my channel. This channel create amazing content. Please like comment and subscribe this chanel, Again Thank you..Allah hafez
#earthquake
#earthquakesafety
#discovery
#ভুমিকম্প
#দুর্যোগ
অন্য প্রাণীরা কি ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পায়?
ভূমিকম্প কেন হয়? ভূমিকম্পে কী করণীয়
ভূমিকম্প কেন হয়? ভূকম্পন অর্থাৎ পৃথিবী পৃষ্ঠ যখন অল্প সময়ের জন্য কেঁপে ওঠে তাকে আমরা ভূমিকম্প বলি।ভূমিকম্প পৃথিবীর অভ্যন্তরে যে জায়গায় সৃষ্টি হয় তাকে ভূমিকম্পের কেন্দ্র বলা হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৬ কিলোমিটার হতে ৭০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
** ভূমিকম্পন হওয়ার ভূমিকম্প হওয়ার জন্য অনেক কারণ আছে।আমাদের ভূপৃষ্ঠ অনেকগুলো প্লেট এর সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো একটি আরেকটি থেকে পৃথক। এগুলোকে টেকটনিক প্লেট বলা হয়। আমাদের পৃথিবীকে ১৫ টেকটনিক প্লেট এ ভাগ করা হয়েছে। যখন একটি প্লেট আরেকটি প্লেটের এর মধ্যে ঢুকে যাওয়ার চেষ্টা করে তখনই ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়।
** আবার যখন পৃথিবীর অভ্যন্তরে শিলা চ্যুতি ঘটে তখন ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়।
** অনেক সময় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাবে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়।
** পাহাড় থেকে বিশাল কোন পাথর খন্ড ভূমিতে পড়ে গেলে ভূমিকম্প হতে পারে।
** ভূপৃষ্ঠ তাপ বিকিরণ করে ঠান্ডা হয়ে সংকুচিত হলে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য ভূপৃষ্ঠ খানিকটা ভেতরে ঢুকে যায় এবং এতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
** অনেক সময় মানবসৃষ্ট কারণে ও ভূমিকম্প হতে পারে। পারমানবিক বোমা পরীক্ষণের জন্য যে বিস্ফোরণ হয় তার জন্য ভূমিকম্প হতে পারে আবার পাহাড় ধ্বংস করার জন্য বিস্ফোরণ ঘটানো হয় এতেও ভূমিকম্প হতে পারে।
ভুমিকম্পের মাত্রা কিভাবে মাপা হয়?
আজ পর্যন্ত এমন কোনো যন্ত্র আবিষ্কার হয়নি যার দ্বারা ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। তবে ভূমিকম্পের মাত্রা পরিমাপ করা যায়। ভূমিকম্প পরিমাপের পদ্ধতিকে বলা হয় সিসমোগ্রাফ আর ভূমিকম্প পরিমাপের যন্ত্রকে বলা হয় রিখটার স্কেল। রিখটার স্কেলে ০ থেকে ১০ পর্যন্ত দাগ কাটা থাকে। রিখটার স্কেলের মান এর উপর ভিত্তি করে ভূমিকম্পকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় :
মাঝারি মাত্রা : ৫ – ৫.৯৯
তীব্র মাত্রা : ৬-৬.৯৯
ভয়াবহ মাত্রা : ৭-৭.৯৯
অত্যন্ত ভয়াবহ : ৮ এর উপরে
** ভূমিকম্প হচ্ছে টের পেলে সঙ্গে সঙ্গে ফাঁকা জায়গায় অবস্থান নেন।
** আপনি যদি উঁচু ভবনে থাকেন আর ভবন থেকে বের হতে না পারেন তাহলে শক্ত কোন বীম, টেবিল বা সোফার নিচে অবস্থান নিন।
** বহুতল ভবনে অবস্থান করলে একসাথে সবাই না থেকে ভাগ ভাগ হয়ে আশ্রয় নিন।
** আপনি আপনার নিজ ঘরের গ্যাস এবং বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে দূরে অবস্থান করুন।
** উঁচু ভবন থেকে নামার জন্য লিফট ব্যবহার করবেন না কিংবা ভবন থেকে লাফিয়ে পড়বেন না।
** গাড়িতে থাকলে গাড়ি খোলা জায়গায় থামিয়ে দিন এবং গাড়িতে অবস্থান করুন।
** হতবিহ্বল না হয় ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার চেষ্টা করুন।
ভূমিকম্প কেন হয় এবং ভূমিকম্প নিয়ে আশা করি আপনি এখন অনেক কিছুই জানেন। আমাদের অসাবধানতা এবং অসচেতনতার কারণে ভূমিকম্পে হতাহতের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তাই নিজে সঠিক তথ্য জানুন এবং অপরকেও সাবধান করুন।
Hey friends, Thanks for visit my channel. This channel create amazing content. Please like comment and subscribe this chanel, Again Thank you..Allah hafez
#earthquake
#earthquakesafety
#discovery
#ভুমিকম্প
#দুর্যোগ
ভুমিকম্পকেনহয়?প্রাণীরা